জীবনটা যদি সিনেমা হতো–
সুমন্ত আসলামঃ
* জগতের সব খারাপ চেহারার মানুষগুলো হতো ভিলেন বা খারাপ মানুষ আর ভালো চেহারার
মানুষগুলোর চরিত্র হতো সিনেমার নায়কের মতো ধোয়া তুলসি পাতা।
* চোর, ডাকাত কিংবা কোনো খারাপ মানুষ ১০০টা গুলি করে একটাও লাগাতে পারত না, কিন্তু ভালো
মানুষের এক হুংকার এবং একটা গুলিতেই সব শক্র শেষ হয়ে যেত নিমিষেই।
* কলেজে পড়ুয়া ছাত্র-ছাত্রীদের চেহারা হতো ৩০-৩৫ বছর বয়স্কদের মতো।
* প্রেমে পড়ার জন্য ছেলে মেয়েকে পরস্পর ধাক্কা খেতে হতো, এবং প্রথম দেখাতেই প্রেম হয়ে যেত সবার।
* প্রেমিকা মাঠে উপস্থিত থাকলে সব প্রেমিকই জিতে যেত খেলায়।
* পৃথিবীর সব তালা মেয়েদের মাথার ক্লিপ দিয়ে খোলা যেত খুব দ্রুত।
* সব ঘটনার শেষে অলৌকিকভাবে পুলিশ হাজির হতো এবং আকাশে গুলি ছুড়ে হুংকার দিয়ে বলতো–“আইন নিজের হাতে তুলে নেবেন না।”
* জগতের সব খারাপ চেহারার মানুষগুলো হতো ভিলেন বা খারাপ মানুষ আর ভালো চেহারার
মানুষগুলোর চরিত্র হতো সিনেমার নায়কের মতো ধোয়া তুলসি পাতা।
* চোর, ডাকাত কিংবা কোনো খারাপ মানুষ ১০০টা গুলি করে একটাও লাগাতে পারত না, কিন্তু ভালো
মানুষের এক হুংকার এবং একটা গুলিতেই সব শক্র শেষ হয়ে যেত নিমিষেই।
* কলেজে পড়ুয়া ছাত্র-ছাত্রীদের চেহারা হতো ৩০-৩৫ বছর বয়স্কদের মতো।
* প্রেমে পড়ার জন্য ছেলে মেয়েকে পরস্পর ধাক্কা খেতে হতো, এবং প্রথম দেখাতেই প্রেম হয়ে যেত সবার।
* প্রেমিকা মাঠে উপস্থিত থাকলে সব প্রেমিকই জিতে যেত খেলায়।
* পৃথিবীর সব তালা মেয়েদের মাথার ক্লিপ দিয়ে খোলা যেত খুব দ্রুত।
* সব ঘটনার শেষে অলৌকিকভাবে পুলিশ হাজির হতো এবং আকাশে গুলি ছুড়ে হুংকার দিয়ে বলতো–“আইন নিজের হাতে তুলে নেবেন না।”
কিন্তু হায়, জীবনটা সিনেমা না বলেই সিনেমার নায়কের মতো একা একা প্রতিবাদ করতে পারি না, কোনো ঘুষখোরকে বলতে পারি না নির্লজ্জ, কোনো রাজনীতিবিদকে বলতে পারি না চরিত্রহীন, আর অধিকাংশ সাংবাদিককে বলতে পারি না জগতের সবচেয়ে সুবিধাখোর…
[লেখক: সুমন্ত আসলামঃ সহযোগী সম্পাদক,দৈনিক সমকাল।।]