পুর্বাভাষ(ফারহানা খানম)
~~~ফারহানা খানম~~~
=================================================================
=================================================================
কড়িকাঠে বিস্তৃত মাকড়সার জাল,
যেন অতীত স্মারক ফটোফ্রেমে আঁটা
টুকরো বসন্ত খণ্ডিত সুখ!
অন্ধকারে বড়বেশী দৃশ্যমান হয় এইসব দর্শন!
মধ্যরাতে মেঘের চাতালে জ্বলে ছাইচাপা আগুন
ধোঁয়ার কুণ্ডলী ছুঁয়ে ছুঁয়ে শব্দেরা আসে,
দেখি ধুলোজমা নথ,জানি ধুলো সরালেই
অজস্র ভুল আর প্রশ্নের অভিঘাত;
নীমডালে বসে নীলকণ্ঠ গেয়ে চলে প্রাকৃত গীত,
নিভাঁজ কপালে তখন চিন্তার রেখা মনে দ্বিধার স্ফুটন।
খুব ভোরে, দখিনের জানালায় অপেক্ষায় ছিল রোদ্দুর,
পর্দাটা সরতেই ঝাঁপিয়ে পরে বুনো দস্যুর মতন
অথচ পিঁপড়েরা হেঁটে যায় চৌকাঠের গর্তের দিকে,
বৃষ্টির আগে ওরা ঠিক জেনে যায় পূর্বাভাষ!
আমাদের অবোধ ইন্দ্রিয় সতর্কতার ইঙ্গিত বোঝেনা
আমাদের বসবাস, ঘটমান এই বর্তমানে।
যেন অতীত স্মারক ফটোফ্রেমে আঁটা
টুকরো বসন্ত খণ্ডিত সুখ!
অন্ধকারে বড়বেশী দৃশ্যমান হয় এইসব দর্শন!
মধ্যরাতে মেঘের চাতালে জ্বলে ছাইচাপা আগুন
ধোঁয়ার কুণ্ডলী ছুঁয়ে ছুঁয়ে শব্দেরা আসে,
দেখি ধুলোজমা নথ,জানি ধুলো সরালেই
অজস্র ভুল আর প্রশ্নের অভিঘাত;
নীমডালে বসে নীলকণ্ঠ গেয়ে চলে প্রাকৃত গীত,
নিভাঁজ কপালে তখন চিন্তার রেখা মনে দ্বিধার স্ফুটন।
খুব ভোরে, দখিনের জানালায় অপেক্ষায় ছিল রোদ্দুর,
পর্দাটা সরতেই ঝাঁপিয়ে পরে বুনো দস্যুর মতন
অথচ পিঁপড়েরা হেঁটে যায় চৌকাঠের গর্তের দিকে,
বৃষ্টির আগে ওরা ঠিক জেনে যায় পূর্বাভাষ!
আমাদের অবোধ ইন্দ্রিয় সতর্কতার ইঙ্গিত বোঝেনা
আমাদের বসবাস, ঘটমান এই বর্তমানে।
_______________________________________________________________________