হার্ডলাইনে যাবে জামায়াত
বিশেষ প্রতিনিধি,এসবিডি নিউজ24 ডট কমঃ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলেই হার্ডলাইনে যাবে জামায়াতে ইসলাম। সে সঙ্গে দেশব্যাপী সহিংস গণ-আন্দোলনসহ নানা কর্মসুচি নেবে সংগঠনটি। দলকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজনে সবোর্চ্চ শক্তি প্রয়োগ করবে বলে নিশ্চিত করেছেন দলের একাধিক শীর্ষস্থানীয় নেতা।
একাত্তারে গণহত্যাসহ সাত ধরনের মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য জামায়াতে ইসলামী এবং এর তৎকালীন সহযোগী সংগঠন ও নেতা-কর্মীদের দায়ী করে তাদের সাংগঠনিক কর্মকান্ড নিষিদ্ধের জন্য ২৫ মার্চ সুপারিশ করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা।
ইতোমধ্যে হাইকোর্ট জামায়াতের নিবন্ধন অবৈধ ঘোষণা করে রায় দিয়েছেন। বিষয়টি আপিল বিভাগে বিচারাধীন। আপিল বিভাগ এ রায় বহাল রাখলে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল করবে নির্বাচন কমিশন। এদিকে, জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা নিয়ে ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবসে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেছেন, জামায়াত নিষিদ্ধ হওয়া এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। তবে এটি রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের বিষয়। একই দিন বিরোধী দলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম রওশন এরশাদ বলেছেন, দেশের জনগণ ও সরকার জামায়াতের বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নেবে জাতীয় পার্টিরও সেই সিদ্ধান্তের প্রতি সমর্থন থাকবে। রাজপথের আন্দোলন ও সংগঠন নিষিদ্ধের বিষয়ে ঢাকা মহাগরের সেক্রেটারি জেনারেল নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেন, নিষিদ্ধ করলেই সরকার পতনের লক্ষ্যে দুর্বার গণআন্দোলনের কোন বিকল্প নেই। অবস্থা বুঝে আন্দোলন সহিংস রূপ নেবে।
অপরদিকে, দলটির আন্তর্জাতিক বিভাগের এক দায়িত্বশীল নেতা বলেন, সংগঠনের নাম টিকিয়ে রাখতে সরকারকে দেশ-বিদেশ থেকে সব ধরণের চাপ প্রয়োগের চেষ্টা করা হবে। এ ব্যাপারে আমাদের কোন ত্রুটি থাকবে না। চাপ প্রয়োগে সরকার কোন কর্ণপাত না করলে গনআন্দোলন ছাড়া আর কোনো পথ নেই। দল রক্ষার্থে সব ধরনের পদক্ষেপ নেয়া হবে। জামায়াতের শীর্ষ নেতা সাবেক এমপি হামিদুর রহমান আজাদ বলেন, তদন্ত সংস্থার আবেদনের পর জামায়াতের কেন্দ্রিয় শীর্ষ নেতারা সরকারের নিষিদ্ধের বিষয়টিকে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছেন। সরকার জামায়াত নিষিদ্ধের জন্য দিন দিন সিরিয়াস হচ্ছে। এ ব্যাপারে আমাদের আইনী লড়াই ছাড়া আর কিছুই নেই। তিনি বলেন, নিষিদ্ধ করা না করা সবই সরকারের এখতিয়ার। জামায়াতে ঢাকা মহানগর কর্মপরিষদ সদস্য ও ভারপ্রাপ্ত ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারী জেনারেল ড.শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেন, ট্রাইব্যুনালে শুনানি শুরু হলে আইনি প্রক্রিয়াই তা মোকাবিলা করা হবে। জামায়াতকে নিশ্চিহ্ন করার ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে সরকারের তদন্তকারী সংস্থা এ তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। এটি গণতন্ত্রের জন্য একটি অশুভ সংকেত। তিনি আরও বলেন, বিষয়টি নিয়ে দফায় দফায় বৈঠক করেছেন জামায়েত কেন্দ্রীয় নেতারা। দল নিষিদ্ধ হলে সবোর্চ্চ শক্তি প্রয়োগে পিছপা হবে না জামায়াত।
ইতোমধ্যে হাইকোর্ট জামায়াতের নিবন্ধন অবৈধ ঘোষণা করে রায় দিয়েছেন। বিষয়টি আপিল বিভাগে বিচারাধীন। আপিল বিভাগ এ রায় বহাল রাখলে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল করবে নির্বাচন কমিশন। এদিকে, জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা নিয়ে ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবসে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেছেন, জামায়াত নিষিদ্ধ হওয়া এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। তবে এটি রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের বিষয়। একই দিন বিরোধী দলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম রওশন এরশাদ বলেছেন, দেশের জনগণ ও সরকার জামায়াতের বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নেবে জাতীয় পার্টিরও সেই সিদ্ধান্তের প্রতি সমর্থন থাকবে। রাজপথের আন্দোলন ও সংগঠন নিষিদ্ধের বিষয়ে ঢাকা মহাগরের সেক্রেটারি জেনারেল নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেন, নিষিদ্ধ করলেই সরকার পতনের লক্ষ্যে দুর্বার গণআন্দোলনের কোন বিকল্প নেই। অবস্থা বুঝে আন্দোলন সহিংস রূপ নেবে।
অপরদিকে, দলটির আন্তর্জাতিক বিভাগের এক দায়িত্বশীল নেতা বলেন, সংগঠনের নাম টিকিয়ে রাখতে সরকারকে দেশ-বিদেশ থেকে সব ধরণের চাপ প্রয়োগের চেষ্টা করা হবে। এ ব্যাপারে আমাদের কোন ত্রুটি থাকবে না। চাপ প্রয়োগে সরকার কোন কর্ণপাত না করলে গনআন্দোলন ছাড়া আর কোনো পথ নেই। দল রক্ষার্থে সব ধরনের পদক্ষেপ নেয়া হবে। জামায়াতের শীর্ষ নেতা সাবেক এমপি হামিদুর রহমান আজাদ বলেন, তদন্ত সংস্থার আবেদনের পর জামায়াতের কেন্দ্রিয় শীর্ষ নেতারা সরকারের নিষিদ্ধের বিষয়টিকে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছেন। সরকার জামায়াত নিষিদ্ধের জন্য দিন দিন সিরিয়াস হচ্ছে। এ ব্যাপারে আমাদের আইনী লড়াই ছাড়া আর কিছুই নেই। তিনি বলেন, নিষিদ্ধ করা না করা সবই সরকারের এখতিয়ার। জামায়াতে ঢাকা মহানগর কর্মপরিষদ সদস্য ও ভারপ্রাপ্ত ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারী জেনারেল ড.শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেন, ট্রাইব্যুনালে শুনানি শুরু হলে আইনি প্রক্রিয়াই তা মোকাবিলা করা হবে। জামায়াতকে নিশ্চিহ্ন করার ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে সরকারের তদন্তকারী সংস্থা এ তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। এটি গণতন্ত্রের জন্য একটি অশুভ সংকেত। তিনি আরও বলেন, বিষয়টি নিয়ে দফায় দফায় বৈঠক করেছেন জামায়েত কেন্দ্রীয় নেতারা। দল নিষিদ্ধ হলে সবোর্চ্চ শক্তি প্রয়োগে পিছপা হবে না জামায়াত।